নামের অর্থ বাংলা

f দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা অর্থসহ ২০২৫

সর্বশেষ আপডেট: 1 September 2025
f দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা অর্থসহ 2025 — নামের অর্থ বাংলা
f দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা অর্থসহ 2025

যে অক্ষর দিয়ে নাম দেখতে চান সেটাই ক্লিক করুন

ড় ঢ় য় ক্ষ জ্ঞ

বাবা-মায়ের নাম দিয়ে সন্তানের নাম জেনারেট

বাবা-মায়ের নাম লিখুন, ও ছেলে/মেয়ে সিলেক্ট করুন—সাজেস্টেড নাম দেখুন।

নিচে আপনাদের সাথে খুব সুন্দরভাবে এই f দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকা অর্থসহ ২০২৫ শেয়ার করা হলোঃ

নংঃ নামঃ faisal
EN: Faisal
faisal পাশ্চাত্য উৎসধারী নাম—আধুনিক ও আন্তর্জাতিক টোন দেয়। Faisal বানানটি ব্যবহারিক; নামের গঠনে স্বচ্ছতা বজায় থাকে। ছেলে বিস্তারিত
নংঃ নামঃ faiz
EN: Faiz
faiz পাশ্চাত্য উৎসধারী নাম—সরল উচ্চারণে স্মার্ট অনুভূতি দেয়। Faiz বানানটি ব্যবহারিক; নামের গঠনে স্বচ্ছতা বজায় থাকে। ছেলে বিস্তারিত
প্রদর্শিত: ১–২ / মোট ২
জনাব আব্দুল্লাহ
জনাব আব্দুল্লাহ

ইসলামিক বিষয়ক লেখক ও গবেষক। ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কুরআন-হাদিস এবং ইসলামী ইতিহাস নিয়ে কাজ করছেন। পাঠকদের সঠিক তথ্য দিতে আগ্রহী।

শেয়ার করুন:

f অক্ষরের নাম বাছাই টিপস

শিশুর নাম রাখার সময়ে অর্থ, উচ্চারণ, বানান—সবই গুরুত্বপূর্ণ। ধর্মীয়ভাবে সুন্দর অর্থবোধক নাম পছন্দনীয়।

  • অর্থ যাচাই করুন—অভিভাবক বা বিশ্বস্ত বই/পণ্ডিতের নিকট থেকে।
  • সহজ বানান রাখুন—দিনমেয়াদে ব্যবহার সুবিধাজনক হয়।
  • অনর্থক দীর্ঘ নাম এড়িয়ে চলুন; প্রয়োজনে ডাকনাম আলাদা রাখতে পারেন।
  • শিশুর সাংস্কৃতিক ও পারিবারিক পরিচয় প্রতিফলিত হয় এমন নাম রাখুন।
  • ধর্মীয় দিক থেকে নিষিদ্ধ বা আপত্তিকর অর্থযুক্ত নাম এড়িয়ে চলুন।

প্রশ্নোত্তর

ইসলামে নাম বাছাইয়ের মূলনীতি কী?
সুন্দর অর্থ, শিরক/অশোভনতা থেকে মুক্ত, এবং সমাজে গ্রহণযোগ্য উচ্চারণ—এসব নীতিকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।
“আবদুল + গুণ” নাম রাখা যায়?
হ্যাঁ—আল্লাহর গুণবাচক নামের সঙ্গে “আবদুল/আবদুর” যুক্ত বৈধ ও প্রচলিত (উদা: আবদুল করিম, আবদুর রহিম)।
দুটি নাম একসাথে রাখা কেমন?
যদি সমীচীন অর্থ বহন করে, যেমন “মুহাম্মদ আরিফ” বা “নূর ফাতিমা”—তবে রাখা যায়।
অতিমাত্রায় আধুনিক বা অচেনা নাম রাখা উচিত কি?
অর্থ ভালো হলেও উচ্চারণ বা অর্থ বোঝা কঠিন হলে শিশুর জন্য বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে, তাই সতর্ক হওয়া ভালো।

ধর্মীয় নির্দেশনা

ইসলামে নামকরণের ক্ষেত্রে নবী করিম ﷺ ও সাহাবায়ে কেরামের নাম অনুসরণ করাকে শ্রেষ্ঠ ধরা হয়। কুরআন ও সহিহ হাদিসে উল্লেখিত নীতিমালা মেনে চলা উত্তম।

  • আল্লাহর নামের সঙ্গে "আবদ" যুক্ত করে রাখা।
  • নবী-রাসুল, সাহাবা ও সৎ ব্যক্তিদের নাম অনুসরণ করা।
  • অর্থহীন, মিথ্যা দেব-দেবীর নাম, বা শিরকি অর্থবোধক নাম বর্জন করা।

মন্তব্য

এখনো কোনো মন্তব্য নেই—আপনিই প্রথম লিখুন!

আপনার মন্তব্য অনুমোদনের পর প্রকাশিত হবে।